শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১

Bhorer Bani
রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » » কে এই হাবিবুুল আউয়াল..?
প্রথম পাতা » » কে এই হাবিবুুল আউয়াল..?
১৪৭৫ বার পঠিত
রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কে এই হাবিবুুল আউয়াল..?

---

দেশের ১৩তম প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। তাকে শনিবার (২৬ ফেব্রয়ারি) রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ নিয়োগ দিয়েছেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন শেষে সিনিয়র সিচিব হিসেবে অবসর নেওয়ার পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। বর্তমানে তার বয়স ৬৬ বছর। তিনি গত ৫ বছর আগে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যান। এরপরে তিনি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে শিক্ষকতা করছিলেন।

সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত সিইসি হাবিবুল আউয়ালের পৈত্রিক নিবাস চট্টগ্রামের দ্বীপ উপজেলা সন্দীপে। বাবার চাকুরির সুবাদে তার জন্ম হয় কুমিল্লায়। হাবিবুল আউয়ালের বাবা কাজী আবদুল আউয়াল ছিলেন কারা বিভাগের কর্মকর্তা। ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার বাদী ছিলেন হাবিবুল আউয়ালের বাবা তৎকালীন কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) আবদুল আউয়াল। ব্যক্তিগত জীবনে তিন সন্তানের বাবা হাবিবুল আউয়াল। তার স্ত্রীর নাম সাহানা আক্তার খানম। তার আত্মজীবনীমূলক একাধিক গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে।

হাবিবুল আউয়াল ১৯৭২ সালে খুলনার সেন্ট জোসেফ’স হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ১৯৭৪ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। এরপরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। তিনি ১৯৮১ ব্যাচের বিসিএসে মুনসেফ সহকারী জজ পদে সরকারি চাকরি শুরু করেন। ১৯৯৭ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে পদোন্নতি পান হাবিবুল আউয়াল। ২০০০ সালের ডিসেম্বরে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিবের দায়িত্ব পান তিনি। ২০০৪ সালে পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত সচিব হন। ২০০৭ সালে পদোন্নতি পেয়ে একই মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পান হাবিবুল আউয়াল।

২০১০ সালে বিচার বিভাগের এই কর্মকর্তার আইন সচিব হিসেবে নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয় আদালত। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে হাবিবুল আউয়ালের নিয়োগের সময় নীতিমালা মানা না হওয়ায় আদালত তার নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করে। আইন সচিব থাকা অবস্থায় বিধিবহির্ভূতভাবে দুই বিচারককে অবসরে পাঠানো নিয়েও জটিলতায় জড়িয়েছিলেন হাবিবুল আউয়াল। সংসদীয় কমিটি এজন্য তাকে তলব করলে তিনি ওই ঘটনার দায় নিয়ে ক্ষমা চান। ওই ঘটনার পর ২০১০ সালের এপ্রিলে ধর্ম সচিব করা হয় হাবিবুল আউয়ালকে। পরে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। ২০১৪ সালে সেখান থেকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব করে পাঠানো হয় তাকে। ওই বছরই পদোন্নতি পেয়ে জ্যেষ্ঠ সচিব হন হাবিবুল আউয়াল। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে অবসরে যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু পিআরএল বাতিল করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে তাকে এক বছরের চুক্তিতে নিয়োগ দেয় সরকার। ওই চুক্তির মেয়াদ ২০১৬ সালে আরও এক বছর বাড়ানো হয়। এরপর ওই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থেকেই জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে ২০১৭ সালে অবসরে যান তিনি।



আর্কাইভ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ- কর্মসূচি পালনে বিপাকে ছাত্রলীগের সহ সভাপতি সানিম
কমলনগরে বহিরাগত যুবক দিয়ে অস্ত্রোপচার, স্বামী-সন্তান নিয়ে আড্ডায় মগ্ন ডা. ফাতেমাতুজ যাহরা
বাংলাদেশের মাটিতে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না-এমপি নজরুল ইসলাম বাবু
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী জাসদের মোশারেফ
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে দু’জনের মনোনয়ন বাতিল
কমলনগরে ডেঙ্গু জ্বর মানে-ই হঠাৎ আতংক
লক্ষ্মীপুরে তৃণমুলে আলোচনায় যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ভুলু
কমলনগরে বিএনপি’র অফিস ভাঙচুর
কমলনগরে প্রধান শিক্ষকের উপর হামলা, বিচার চেয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ র্যালী
জামালপুরে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে আ’লীগে মতবিনিময় সভা
জামালপুরে যুবলীগের তারুণ্যর জয়যাত্রা সমাবেশের প্রস্তুতি সভা
সরিষাবাড়ীতে জনতার সাথে মতবিনিময় করেন প্রকৌশলী মাহবুব হেলাল
ঈদের শুভেচ্ছা জানান ভাইস চেয়ারম্যান শিলা
ঈদের শুভেচ্ছায় আ’লীগ নেতা সাজু
“ডেইলি ভোরের বাণী” পরিবারে ঈদুল আজহা’র শুভেচ্ছা