শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০

Bhorer Bani
রবিবার, ৭ মে ২০২৩
প্রথম পাতা » জীবন চিত্র » সোম এবং বৃহস্পতিবার রোজার ফজিলত
প্রথম পাতা » জীবন চিত্র » সোম এবং বৃহস্পতিবার রোজার ফজিলত
৫৪ বার পঠিত
রবিবার, ৭ মে ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সোম এবং বৃহস্পতিবার রোজার ফজিলত

---

ধর্মডেস্ক : বিশ্ব নবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সপ্তাহের দু’দিন সোমবার ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখতেন।

এ ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘সোমবার ও বৃহস্পতিবার দিন দু’টি এমন, যে দিন দু’টিতে বান্দার আমলসমূহ মহান আল্লাহর সামনে হাজির করা হয়। আর আমি রোজা থাকা অবস্থায় আমার আমল আল্লাহর সামনে পেশ করা হোক- এটাই আমি পছন্দ করি।

সোম-বৃহস্পতিবারে রোজা রাখার ৭টি ফজিলত উল্লেখ করা হলো-

(১) আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। হাদিসে কুদসীতে মহান রাব্বুল আলামিন বলেছেন, রোজা আমার এবং আমিই এর প্রতিদান দেব।

(২) রাসূল (সা.) এর অনুসরণ। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) সোমবার এবং বৃহস্পতিবারের রোজার অপেক্ষা করতেন। (ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, নাসাঈ)

(৩) আল্লাহ তাআলা বান্দা থেকে জাহান্নামকে ১০০ বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একদিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তাআলা জাহান্নামকে তার থেকে ১০০ বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। (আস সিলসিলাতুস সহিহাহ: খন্ড-৬, হাদিস নম্বর: ২৫৬৫)

(৪) আল্লাহ তাআলা বান্দা এবং জাহান্নামের মাঝে আসমান ও জমিনের দূরত্ব সমান খন্দক তৈরি করে রাখেন। রাসূল (সা.) বলেছেন, যে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একদিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তাআলা তার এবং জাহান্নামের মাঝে আসমান ও জমিনের দূরত্ব সমপরিমাণ খন্দক তৈরি করে দেবেন। (আস সিলসিলাতুস সহিহাহ: খন্ড-২, হাদিস নম্বর: ৫৬৩)

(৫) রোজা কেয়ামতের দিন বান্দার মুক্তির জন্য সুপারিশ করবে। রাসূল (সা.) বলেছেন, রোজা এবং কোরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা আল্লাহ তাআলাকে বলবে, হে আমার রব! আমি তাকে আহার এবং স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত রেখেছিলাম সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল কর। কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে রেখেছিলাম, এজন্য তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল কর। রাসূল (সা.) বলেন, তখন উভয়ের সুপারিশ কবুল করা হবে। (আহমদ: খন্ড-২, হাদিস নম্বর: ১৭৪)

(৬) কেয়ামতের দিন বাবুর রাইয়ান দিয়ে প্রবেশের সুযোগ লাভ করবে। রাসূল (সা.) বলেন, নিশ্চয় জান্নাতের রাইয়ান নামের একটি দরজা আছে, কেয়ামতের দিন সেখান দিয়ে রোজাদারগণ প্রবেশ করবে। (বুখারি: হাদিস নম্বর: ১৮৯৬, মুসলিম: হাদদি নম্বর: ১১৫২)

(৭) রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করার সম্ভাবনা এবং জান্নাত লাভ। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সহিহ আল জামে: হাদিস নম্বর: ৬২২৪)।

ভী-বানী /আমু



কমলনগরে বোরো ধান সংগ্রহ
হতদরিদ্র কাজ মানে-ই লোপাট..! ৪কোটি টাকা ন য় ছ য়
নৌকার মনোনয়ন চাচ্ছেন আ’লীগ নেতা দুলাল
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত
মেঘনার ভাঙন রোধে কাজে স্বচ্ছতা কতটুকু..!
বিয়ের পিঁড়িতে ৭০ বছরে প্রফেসর আলী
ভোটের পরিবেশ রক্ষায় বহিরাগত সন্ত্রাসী প্রতিরোধে ইসি’র নিকট স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগ
পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র সরাতে চিঠি, রাখতে গ্রামবাসি’র মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে আ.লীগ-বিএনপির সংঘর্ষ, আহত ১৫
শেখ হাসিনা উন্নয়নের রাজনীতি করেন : ফরিদুন্নাহার লাইলী
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত আরমানকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
রায়পুরে মিথ্যা মামলায় হয়রানি, অভিযোগ গ্রামবাসির
কমলনগরে যক্ষা নিয়ন্ত্রণে ব্র্যাক’র ওরিয়েন্টেশন
রায়পুরে চাঁদা দাবির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
সাবেক সংসদ আশরাফ উদ্দীন নিজান’র সুস্থতায় দোয়া কামনা